গরীবের সাথী হিসেবে সেবা করতে চান হাজী আব্দুল কাদের
আসন্ন ইউপি নির্বাচনকে সামনে রেখে উৎসবমুখর পরিবেশে সৃষ্টি হয়ছে। নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসছে জনগণের উৎবে আর উৎকণ্ঠা ততই বাড়ছে। কচুয়া উপজেলা ৫নং পশ্চিমা সহদেবপুর ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে সম্ভাব্য চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সভাপতি, ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ নেতা,সাবেক ছাত্র ও যুবনেতা,হাজী আব্দুল কাদের ।
এছাড়াও তিনি তুলপাই দারাশাহী উচ্চ বিদ্যালয়ের ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক, ৫নং পশ্চিম সহদেবপুর ইউনিয়ন ছাত্রলীগের দুই বার নির্বাচিত আহবায়ক ও কচুয়া বঙ্গবন্ধু সরকারি ডিগ্রি কলেজ শাখা ছাত্রলীগের সদস্য, উপজেলা ছাত্রলীগের গ্রন্থাগার বিষয়ক সম্পাদক ও সহ-সভাপতি পদে সুনামের সাথে দায়িত্ব পালন করেছেন৷ বর্তমানে তিনি ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ নেতা ও বিশিষ্ট ব্যবসায়ী। তিনি পশ্চিম সহদেবপুর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান পদে দলীয় মনোনয়নের জন্য চেষ্টা করছেন।
ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হলে একটি দূনীর্তি,হিংসাতক মনোভাব পরিহার করে এ সহদেবপুর ইউনিয়নকে একটি আকর্শনীয় পর্যটন কেন্দ্র রুপান্তিরিত করে দূনীতিমুক্ত,পরিচ্ছন্ন,আধুনিক,নাগরিক দূর্ভোগ মুক্ত ইউনিয়ন হিসেবে গড়ে তুলতে চান। এলক্ষ্যে তিনি এবার সহদেবপুর ইউনিয়ন পরিষদ নিবার্চনে প্রার্থী হয়ে ইউনিয়নের বিভিন্ন ওয়ার্ডে বিভিন্ন স্থরের মানুষের সাথে কথা বলে মানুষের চাওয়া,পাওয়া এবং জনদূর্ভোগের কথা শুনেছেন। তিনি ইউনিয়নের সমস্যা ও তার সমাধান,নির্বাচনী পরিকল্পনা,চেয়ারম্যান হিসেবে নির্বাচিত হলে তার উন্নয়ন-পরিকল্পনার নিয়ে কথা বলেছেন।
ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ নেতা হাজী আব্দুল কাদের বলেন, উপজেলার পশ্চিম সহদেবপুর ইউনিয়নের তুলপাই দারাশাহী গ্রামের সন্তান আমি। আমার পারিবারিক ও সামাজিক ভাবেই সবার কাছে পরিচিত। পরিচিত জাতীর জনক বঙ্গবন্ধু ও জননেত্রী শেখ হাসিনার আর্দশের সংগ্রমী সৈনিক আ,লীগ পরিবারের সন্তান। আমি সবার দাবি অনুযায়ী পশ্চিম সহদেবপুর ইউনিয়ন চেয়ারম্যান পদে নির্বাচন করার জন্য প্রার্থী হযয়েছে।
সবার চাওয়া ও দাবীর প্রতি সম্মান দিয়েই আমার এলাকার উন্নয়নের স্বার্থে সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ড. মহীউদ্দীন খান আলমগীর এমপি’র হাত ধরে আমার এলাকার সার্বিক অবকাঠামোর পরির্বতনের জন্যই প্রার্থী হতে চাই।
আসন্ন ইউপি নির্বাচনী সহদেবপুর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান প্রার্থী হিসেবে প্রচার প্রচারণা সম্পর্কে বলেন, আমি প্রার্থী হয়েছি এলাকার অসমাপ্ত কাজ গুলো সমাপ্ত কারা জন্য। আমি প্রার্থী ঘোষনা দেওয়ার পর থেকেই আমার ৫নং সহদেবপুর ইউনিয়নের সর্বস্থরের জনসাধারন খুবেই আন্দদিত। কারন তাদের চাওয়া আমি রেখেছি প্রার্থী হয়েছি। এখন যদি তাদের চাওয়া অনুযায়ী দলীয় মনোনয়ন পাই তাহলে তাদের আনন্দের শেষ থাকবে না আমার বিজয় নিশ্চিত করবে সবাই। যার ফলে আমার নেতাকর্মী ও সমর্থক ছাড়াও আমি একজন তরুণ প্রার্থী হিসেবে সহদেবপুর ইউনিয়নে যেখানইে যাচ্ছি জনগণের ব্যাপক সমর্থন পাচ্ছি। আমাকে সবাই সাদরে গ্রহন করছে।
নির্বাচনে বিজয়ী হলে সহদেবপুর ইউনিয়ন বাসীর জন্য প্রতিশ্রুতি দিয়ে বলেন, আমার পরিবারের কোন পিছুটান নেই। অর্থের প্রতি কোন লোভ নেই আছে সম্মান আর জনগনের সেবা করে ভালবাসা পাবার লোভ। সহদেবপুর ইউনিয়নে সেবা তৃনমূলের জনসাধারনের চাহিদা পরণ করার জন্য সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ড. মহীউদ্দীন খান আলমগীর এমপি’র হাত ধরে কাজ করে যাবো। আমি এমন একটি সহদেবপুর ইউনিয়ন পরিষদ গড়তে চাই যেখানে জনগনের অধিকারের প্রতিফলন ঘটবে। জণগনের যে অধিকার আছে সেই অধিকার ও সহদেবপুর ইউনিয়ন পরিষদের সেবা তাদের ঘরে ঘরে পৌঁছে দিয়ে অবহেলিত মানুষের সেবায় নিজেকে উৎসর্গ করতে চাই। এবং সহদেবপুর ইউনিয়ন পরিষদকে একটি জনবান্ধব পরিষদ হিসাবে গড়ে তুলতে চাই। আমি নির্বাচনে ইউপি চেয়ারম্যান পদে অংশগ্রহন করছি দলীয় বা প্রভাবশালীদের নয়,অসহায় মানুষের পাশে থেকে তাদের সেবা করতে ।