৪৭ বৎসরের জাতীয় সংসদ ও চাঁদপুর-৫

অধ্যাপক মোজাম্মেল হক চৌধুরী মোহন
আপডেটঃ সেপ্টেম্বর ২১, ২০২০ | ১০:৫৩
অধ্যাপক মোজাম্মেল হক চৌধুরী মোহন
আপডেটঃ সেপ্টেম্বর ২১, ২০২০ | ১০:৫৩
Link Copied!

আজকের আলোচনার শিরোনামটি রাজনৈতিক। আর রাজনীতির উপর এই সময়ে কিছু লিখাটা অনেক কঠিন। কারণ বর্তমান সময়ে দেশের রাজনৈতিক পরিবেশ এমন পর্যায়ে পৌছেছে যে ন্যুনতম শ্রদ্ধাবোধটুকু একের প্রতি অন্যের নেই। অথচ এমন একটি সময় ছিল বিভিন্ন মতাদর্শের মানুষ যথাক্রমে ছাত্র সমাজ, যুব সমাজ এবং শিক্ষিত সমাজ একই টেবিলে বসে স্ব স্ব মতাদর্শ নিয়ে আলোচনায় অংশগ্রহণ করত। প্রত্যেকে যুক্তির মাধ্যমে তার মতাদর্শ অন্যদের কাছে তুলে ধরত এবং যুক্তির মাধ্যমেই তার দল এবং দলীয় আদর্শকে ঊর্ধ্বে তুলে ধরার প্রয়াস পেত। কিন্তু বর্তমানে এসব কল্পনার বাইরে। এক মতাদর্শের কর্মী অন্য মতাদর্শের কর্মী চলার পথে দেখা হলে সৌজন্যতা তো দূরে থাক,চোখের দৃষ্টি অন্যত্র সরিয়ে ফেলে। তাই আমি বলি ৪৭ বছরে আমাদের অনেক উন্নতি হয়েছে বটে, কিন্তু আমাদের রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি, মন ও মানসিকতার উন্নতির পরিবর্তে অবনতি হয়েছে। তার পরেও যেহেতু শিরোনাম রাজনৈতিক আর আমিও লিখতে বসেছি, লেখা তো এক পর্যায়ে শেষ করতেই হবে ।

চাঁদপুর-৫ (হাজীগঞ্জ-শাহরাস্তি)

আমাদের দেশে একটি কথা লক্ষনীয়| একজন সচেতন ব্যক্তি আরেকজন সচেতন ব্যক্তির সাথে কথা প্রসঙ্গে প্রায়ই বলতে শোনা যায়, “ভাই, আমি কোন রাজনীতি করি না।” আমার বিবেচনায় এই ”রাজনীতি করি না ”বলাও একটি রাজনীতি। রাষ্ট্র বিজ্ঞানে একটি কথা রয়েছে ” A man is by birth political.” সে কথার আলোকে আমি বলব, একটি শিশু ভূমিষ্ট হওয়ার পরেই সে রাজনীতি শুরু করে। কারণ শিশুর ক্ষুধা লাগে, ঠান্ডা এবং গরম অনুভব করে। কিন্তু সে মুখে বলতে পারে না। ঠান্ডা এবং গরমে সে কাঁদে, এ কাঁদাই তার খাদ্যের জন্য সংগ্রাম, আন্দোলন এবং তার রাজনীতি। শিশু যতক্ষণ না কাঁদে ততক্ষণ তার মা ও তাকে খেতে দেয় না। ভেজা কাপড় পরিবর্তন করে না। সুতরাং এ কথায় প্রমাণিত হয় রাষ্ট্রবিজ্ঞান এর ঐ উক্তিটি যথার্থ।

আর রাজনীতিতে মানুষের অবস্থা, অবস্থান এবং স্ববিরোধীতাতো প্রতিনিয়তই চোখে পড়ে। এদেশের সংবিধান রচিত হয় ১৯৭২ সালে। আমরা জানি এবং ইতিহাসে পেয়েছি ড. কামাল হোসেন বাংলাদেশ সংবিধানের প্রণেতা। ইদানীং একজন প্রাক্তন অব. বিচারপতি শামসুদ্দিন আহমেদ মানিক এক অনুষ্ঠানে বলেছেন যে ড. কামাল হোসেন বাংলাদেশ সংবিধানের প্রণেতা নন। তিনি বাংলাদেশের একজন প্রাক্তন বিচারপতি একজন সজ্জন ও জ্ঞানী ব্যাক্তি। তার এ বক্তব্যের সাথে এদেশের মানুষ কি একমত পোষণ করবে? আর এদেশের মানুষ ৪৭ বছরে যা জেনে এসেছে যা হৃদয়ে ধারণ করেছে তা কি ভুল? সে যাই হোক, রাজনীতির ঐ প্রসঙ্গে আজকে আর লিখছি না।

পরবর্তী পর্যায়ে বাংলাদেশের রাজনীতি, নৈতিকতা ও মূল্যবোধের উপর যখন আলোকপাত করব তখন এ বিষয়ে বিস্তারিত লিখব। এ পর্যায়ে শিরোনামে ফিরে আসা যাক। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তিনটি অঙ্গের অন্যতম আইন বিভাগ।

সরকারের কাজ তিন প্রকার। আইন প্রণয়ন সংক্রান্ত, শাসন সংক্রান্ত এবং বিচার সংক্রান্ত। আইন প্রণয়নের দায়িত্ব যে বিভাগ পালন করে তাকেই আইন বিভাগ বলে।আইন বিভাগ প্রণীত আইনকে যে বিভাগ কার্যকর করে তাকে শাসন বিভাগ বলে। যে বিভাগ আইন ভঙ্গকারীর শাস্তি বিধান করে তাকে বিচার বিভাগ বলে। গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে এই তিনটি বিভাগের মধ্যে আইন বিভাগের মর্যাদা সর্বাধিক। গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থায় বিশেষ করে সংসদীয় গণতন্ত্রে আইন সভার গুরুত্ব অপরিসীম। আইন সভার সদস্যগণ হলেন জন প্রতিনিধি। জনগনের আশা আকাঙ্খা তারা আইন সভায় তুলে ধরেন। সরকারের সকল কাজে আইন সভার অনুমোদন প্রয়োজন হয়। আইন সভার অনুমোদন ছাড়া সরকার আর্থিক কাজ সম্পন্ন করতে পারে না। আইনসভা শাসন বিভাগকে সংগঠন করে, সংসদীয় মন্ত্রীসভা গঠন করে এবং মন্ত্রীসভা কে পদচ্যুত করে থাকে। আইনসভা দেশের সংবিধান প্রনয়ণ ও তা বাতিল এবং সংশোধন ও করতে পারে। সুতরাং আইনসভার মর্যাদা ও গুরুত্ব সীমাহীন। পৃথিবীতে সব গণতান্ত্রিক দেশের আইনসভার গঠন একরকম নয়। গঠন কাঠামো, সদস্য সংখ্যা, সদস্যদের যোগ্যতা, অযোগ্যতা, নির্বাচন পদ্ধতি, কার্যকালের মেয়াদ বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন মাত্রা বা পার্থক্য লক্ষ্য করা যায়। বর্তমান সময়ে আইনসভা সমূহ দুই প্রকারের। ১. এক কক্ষ বিশিষ্ট আইন সভা। ২. দ্বি-কক্ষ বিশিষ্ট আইনসভা।

বিজ্ঞাপন

একটি দেশের আইনসভা যখন একটি মাত্র কক্ষ বা পরিষদ নিয়ে গঠিত হয় তখন তাকে এক কক্ষ বিশিষ্ট আইনসভা বলে। যেমন বাংলদেশের আইন সভা অর্থাৎ জাতীয় সংসদ। আর এই আইনসভার সদস্যরাই হলেন সম্মানিত জাতীয় সংসদ সদস্য। বাংলাদেশের এই এক কক্ষ বিশিষ্ট আইনসভার সদস্যগণ প্রাপ্তবয়স্কদের ভোটাধিকারের ভিত্তিতে নির্বাচিত হয়।

দক্ষিন পূর্ব এশিয়ার দেশ এই বাংলাদেশের সংসদের প্রতি এদেশের রাজনীতিবিদদের যেমন আকর্ষণ আছে তেমনি আকর্ষণ আছে দুর্নীতিবাজ, ব্যাবসায়ী, অসৎ ব্যবসায়ী, বুর্জোয়া, শিল্পপতি সামরিক বেসামরিক কর্মকর্তা সহ বুদ্ধিজীবী ও শিক্ষিত- সুশীল সমাজের প্রতিনিধিদের। অনেকেই স্বপ্ন দেখেন এই মহান সংসদের একজন সদস্য হওয়ার। তবে সাংসদ হওয়ার পিছনে সবার দৃষ্টিভঙ্গি এক নয়।

২০১৮ এর নির্বাচন ছিল একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন। প্রথম জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশে ১৯৭৩ সালে। ঐ প্রসঙ্গে লেখার আগে পাকিস্তান আমলের সর্বশেষ নির্বাচনের উপর কিছুটা আলোকপাতের প্রয়োজন। ১৯৭০ সাল অনেক কারণে ইতিহাসে স্মরণীয় তার অন্যতম কারণ ছিল ‘৭০ এর সাধারণ নির্বাচন। ‘৭০ এর নির্বাচনে আওয়ামী লীগ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করে। ‘৭০ এর নির্বাচনে পাকিস্তান গণ পরিষদের আসন ছিল ৩০০ আর সংরক্ষিত মহিলা আসন ১৩। বর্তমান বাংলদেশে জাতীয় সংসদে আসন সংখ্যা ৩০০ এবং সংরক্ষিত মহিলা আসন ৫০। বর্তমানে আসন বিন্যাসের চেয়ে ‘৭০ এর আসন বিন্যাস ভিন্ন প্রকৃতির ছিল। যেমন হাজীগঞ্জ এর বৃহত্তম অংশ ও ফরিদগঞ্জ নিয়ে একটি আসন। যে আসনে ‘৭০ এর নির্বাচনে জাতীয় পরিষদে নির্বাচিত হন আওয়ামিলীগ থেকে অলি উল্লাহ নওজোয়ান এবং প্রাদেশিক পরিষদে ডাক্তার আব্দুস সাত্তার। হাজীগঞ্জ-মতলব অংশে জতীয় পরিষদে নির্বাচিত হন আওয়ামী লীগ থেকে হাফেজ হাবিবুর রহমান। প্রাদেশিক পরিষদে নির্বাচিত হন ফ্লাইট লেঃ অবঃ এবি সিদ্দিক।
https://www.youtube.com/watch?v=2J5yOVFLOCs&ab_channel=popularbdnews
প্রথম জাতীয় সংসদ (১৯৭৩) এ সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন ডাক্তার আব্দুস সাত্তার (আওয়ামী লীগ)। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী হাবিবউল্লাহ চৌধুরী (জাসদ)। হাজীগঞ্জ মতলব অংশ থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন আওয়ামিলীগ থেকে এডভোকেট আবু জাফর মোহাম্মদ মঈনুদ্দিন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আব্দুল আওয়াল (জাসদ)।

বিজ্ঞাপন

১৯৭৯ সালে দ্বিতীয় জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন এম এ মতিন (বিএনপি)। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আব্দুর রব মিয়া (আওয়ামীলীগ)।

১৯৮৬ সালে তৃতীয় জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন আব্দুর রব মিয়া (আওয়ামী লীগ) । নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী এডভোকেট তাফাজ্জল হায়দার নসু চৌধুরী (জাতীয় পার্টি)।

১৯৮৮ সালে চতুর্থ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন আলহাজ্ব আব্দলু ওয়াদুদ খান (জাতীয় পার্টি)। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী হরি নারায়ণ লোদ (ন্যাপ)।

১৯৯১ সালে পঞ্চম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন এম এ মতিন (বিএনপি)।নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ড. এম এ সাত্তার (স্বতন্ত্র)।

১৯৯৬, ১৫ ফেব্রুয়ারি ষষ্ঠ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন এম এ মতিন।

১৯৯৬ সপ্তম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন আওয়ামী লীগ থেকে মেজর অবঃ রফিকুল ইসলাম। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী এম এ মতিন (বিএনপি) ।

২০০১ অষ্টম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন এম এ মতিন(বিএনপি)। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মেজর অবঃ রফিকুল ইসলাম (আওয়ামী লীগ)।

২০০৮ নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন মেজর অবঃ রফিকুল ইসলাম (আওয়ামী লীগ)। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ইঞ্জিনিয়ার মমিনুল হক (বিএনপি)।

২০১৪ দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন মেজর অবঃ রফিকুল ইসলাম(আওয়ামী লীগ)। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী কেউ ছিলেন না।

২০১৮ একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন মেজর অবঃ রফিকুল ইসলাম (আওয়ামী লীগ)। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ইঞ্জিনিয়ার মমিনুল হক (বিএনপি)।

সর্বশেষ নির্বাচনি ফলাফল পর্যালোচনায় দেখা যায়, আওয়ামী লীগ প্রার্থী মেজর অব. রফিকুল ইসলামের প্রাপ্ত ভোট চাঁদপুর-৫ আসনের সর্বকালের সকল প্রার্থীদের প্রাপ্ত ভোটের চেয়ে সর্বাধিক এবং বিএনপি প্রার্থী ইঞ্জিনিয়ার মমিনুল হক সাহেবের প্রাপ্ত ভোট ২০০৮ এবং ২০১৮ এর চাঁদপুর জেলার বিএনপির সকল প্রার্থীদের প্রাপ্ত ভোটের চেয়ে সর্বাধিক। এখানে একটি বিষয় লক্ষনীয়, সত্তর এর নির্বাচন থেকে শুরু করে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে যারা নির্বাচিত হয়েছিলেন এবং যারা নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন তাদের মাঝে বেঁচে আছেন কেবল মেজর অব. রফিকুল ইসলাম বীরউত্তম ও ইঞ্জিনিয়ার মমিনুল হক। প্রয়াত সবাই আজ ইতিহাসের অংশ হিসেবে হাজীগঞ্জ শাহারাস্তির মানুষের অন্তরে বেঁচে আছেন । এ লেখার মাঝে প্রয়াত সকল সাংসদের এবং নির্বাচনে অংশগ্রহণকারীদের যারা আজ বেঁচে নেই, তাদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করছি।

পরিশেষে রাজনীতির উপর আমার নিজস্ব ভাবনার কিছু কথা লিখেই শেষ করব। কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়ন এবং পরবর্তী কালে রাজনীতি চর্চার সময় মনে করতাম রাজনীতি করতে হলে জ্ঞান থাকতে হবে রাষ্ট্র, গণতন্ত্র , সংবিধান,সাম্রাজ্যবাদ, সামাজিক সাম্রাজ্যবাদ, সংশোধনবাদ,আধিপত্যবাদ,বুর্জোয়া অর্থনীতি, ব্যষ্টিক অর্থনীতি, সমষ্টিক অর্থনীতি ও ন্যায়বিচার সহ অনেক বিষয়ের পর। কিন্তু আজ মনে হয় একজন রাজনীতিকের এতসব বিষয়ের উপর বেশি জানার প্রয়োজন নেই। আজকে যেকোন রাজনীতিকের মাঝে শুধু প্রয়োজন দেশপ্রেম।কারণ দেশ প্রেম মনুষ্যত্বের পরিচায়ক। যার মধ্যে দেশ প্রেম নেই সে যথার্থ মর্যাদা সম্পন্ন মানুষ বা রাজনীতিবিদ হতে পারে না। ব্যক্তিগত স্বার্থের উপর দেশপ্রেম কে স্থান দিতে হবে তাহলেই জাতির পশ্চাৎপদতা কাটবে এবং এ জাতি মর্যাদার আসনে অধিষ্ঠিত হবে। এ দেশের প্রতিটি রাজনীতিবিদের আদর্শে দেশপ্রেম প্রতিফলিত হোক এই প্রত্যাশাই রাখছি।

শুকরান হাসপাতাল

সংশ্লিষ্ট সংবাদ:

ট্যাগ:

শীর্ষ সংবাদ:
হাজীগঞ্জে নবাগত ওসিকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানান জামায়াতের নেতৃবৃন্দ চাঁদপুর জেলা সমিতি ভবন অবরোধ ছাত্র-জনতার চাঁবিপ্রবির দুই শিক্ষকের বরখাস্তের আদেশ প্রত্যাখ্যান আমরা সব জায়গায় সংস্কার করব : চাঁদপুর জেলা প্রশাসক বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক বিড়ালের বিদায় ইলিশ চোরাচালান বন্ধে কোস্টগার্ডকে কাজ করার আহ্বান দেশ ছাড়ার গুঞ্জন, যা বললেন আসিফ নজরুল বাড়তে পারে তাপমাত্রা মেনাপুর নাসিরকোট ও রাজার গাঁও স্কুলে ঈদে মিলাদুন্নবী উদযাপন  শেখ হাসিনাকে আপা আপা বলা কে এই তানভীর? মোহাম্মদপুর সপ্রাবিতে ঈদে মিলাদুন্নবী( সা:) উদযাপন  ১৫ দিনে ডেঙ্গু আক্রান্ত ছাড়াল ছয় হাজার বিএনপি ভালো মানুষদের জন্য একটি রাজনৈতিক দল: লায়ন মো. হারুনুর রশিদ নার্সিং পেশা ও নার্স কর্মকর্তাদের নিয়ে কটুক্তির প্রতিবাদে মানববন্ধন যতটুকু কাজ করবো সততা নিয়ে করবো: নবাগত জেলা প্রশাসক আজ পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) নির্বাচন করবেন না সালাউদ্দিন, সমর্থকদের উল্লাস-মিষ্টিমুখ শেখ হাসিনার সময়ে দুর্নীতির সাগরে ছিলাম : ড. ইউনূস রাজারগাঁও উচ্চ বিদ্যালয়ের সিনিয়র শিক্ষক মোঃ মাসুদ বিএসসির ইন্তেকাল শাহরাস্তিতে ঈদে মিলাদুন্নবী উপলক্ষে জশনে জুলুস